Wellcome to National Portal
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st এপ্রিল ২০২৪

মাননীয় প্রতিমন্ত্রী

সিমিন হোসেন (রিমি) ১৯৬১ সালের ১৯ আগস্ট ঢাকায় জনন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা তাজউদ্দীন আহমদ এবং মাতা সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন। তার পিতা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। যিনি তার তরুণ বয়স থেকেই এদেশের মানুষের মুক্তির পথের অন্বেষণ শুরু করেন। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর থেকে সকল প্রগতিশীল আন্দোলন সংগ্রামে তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ভাজউদ্দীন আহমদ ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অনন্য ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেন। যার মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নির্মম, নিষ্ঠুরভাবে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরপরই তাজউদ্দীন আহমদকে গৃহবন্দী করা হয়। এরপর নিয়ে যাওয়া হয় কারাগারে। সেখানে বন্দী থাকা অবস্থায় ৩ নভেম্বর ১৯৭৫ তাকেসহ জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) এর মাতা সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন যাটের দশকে আইয়ুব বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। সেই সময় তিনি রাজবন্দী সাহায্য কমিটির যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন। মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি সাবলীল সাহসী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নিষ্ঠুরতম হত্যাকান্ডের পর দেশের চরম দূর্দিনে ১৯৭৭ সালে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আহবায়িকা নির্বাচিত হয়ে দলকে পুনরুজ্জীবিত করতে অক্লান্তভাবে কাজ করেন। তিনি আমৃত্যু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) এ দেশের এক ত্যাগী গর্বিত রাজনৈতিক পরিবারে এবং পরিবেশে বেড়ে ওঠেন। শিশু বয়সে ছাত্রলীগের নানা অনুষ্ঠানে "ঝঞ্ঝাঝড় মৃত্যু দূর্বিপাক, ভয় যারা পায় তাদের ছায়া দূর মিলাক" এই গানের মতো আরো গান গেয়ে গেয়ে জীবনকে বুঝতে শেখার গুরু। মায়ের হাত ধরে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ দেশাত্ববোধে নতুন মাত্রা যুক্ত করে। মুক্তিযুদ্ধ তার শিশু মনে প্রচন্ড আলোড়ন তোলে। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট এবং ৩ নভেম্বরের মর্মান্তিক ঘটনা ওই কিশোর বয়সেই বদলে দেয় তার চিন্তার জগত। শান্তির পথ অনুসন্ধানে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে পড়েন সমাজকর্মে।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) ধানমন্ডি সরকারি বালিকা বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, লালমাটিয়া মহিলা মহাবিদ্যালয় থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান (সন্মান) বিষয়ে অধ্যায়ন করেন। এরপর শুরু করেন লেখালেখি, সমাজ সচেতন নাগরিক হিসাবে সমাজ এবং রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থেকে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে জড়িত হন তিনি। একই সঙ্গে ক্ষুদ্র পরিসরে তিনি পারিবারিক ব্যবসায় যুক্ত থাকেন।

 

তিনি তার মায়ের পাশে থেকে প্রাথমিক শিক্ষার প্রসারে ৮০ এর দশক থেকে কাপাসিয়ায় নিরলসভাবে কাজ শুরু করেন। তিনি একইভাবে এখনও বিভিন্ন স্কুলে মা সমাবেশে উপস্থিত থেকে শিশুর লেখাপড়া এবং অন্যান্য মনস্তাত্বিক বিষয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে সচেতনতামূলক কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি দরদরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রায় ২ যুগ ধরে শিশুদের জন্য প্রাক-প্রাথমিক আনন্দময় পাঠদানের পাশাপাশি গত ১০ বছর ধরে ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য প্রতিদিন পুষ্টিকর টিফিন প্রদান করে আসছেন। এ ছাড়াও তিনি দীর্ঘদিন ধরে মাধ্যমিক এবং উচ্চতর পর্যায়ের মেধাবী দরিদ্র শিক্ষার্থীর লেখাপড়ায় সহায়তা প্রদান করে আসছেন।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) ১৯৯০ এর দশক থেকে কাপাসিয়ার বিভিন্ন এলাকায় পাঠাগার স্থাপন, তরুণ-তরুণী এবং ছাত্র- ছাত্রীদের নৈতিক চরিত্র গঠনে এবং সমাজের উপকারে আসে এমন কাজে উদ্বুদ্ধ করতে নিরলস চেষ্টা করে চলেছেন। তিনি তরুণ যুবকদের মাদক থেকে দূরে রাখার জন্য খেলাধূলায় উৎসাহিত করতে নিয়মিত খেলাধূলার আয়োজন করে থাকেন। লেখাপড়ার পাশাপাশি আত্মকর্মসংস্থানে উদ্বুদ্ধ করা, নারী শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন সামাজিক

কাজের সঙ্গে তিনি ওতোপ্রোতভাবে জড়িত রয়েছেন। অসুস্থ যে কোনো মানুষের পাশে দাঁড়ানো, পরামর্শ দেওয়া, চিকিৎসার ব্যবস্থা করার ক্ষেত্রে তার কোনো ক্লান্তি নেই। চিকিৎসা সংক্রান্ত যে কোনো প্রয়োজন এবং পরামর্শের জন্য কাপাসিয়ার প্রান্তিক মানুষ ও অন্যরা নির্দ্বিধায় তার কাছে ছুটে আসে। প্রতিবন্ধী মানুষদের জন্য তার রয়েছে বিশেষ চেষ্টা।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) এর অনুপ্রেরণায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কাপাসিয়া উপজেলা শাখা তপনমূল পর্যন্ত অত্যন্ত সুসংগঠিত। কাপাসিয়ার সর্বমোট ২৩১ টি গ্রামে সুসংগঠিত গ্রাম কমিটি রয়েছে। ৯৯ ওয়ার্ড কমিটিও অত্যন্ত সক্রিয়। এই কমিটিগুলো অত্যন্ত উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে সরকারের সকল উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে। একই সঙ্গে সকল সহযোগী সংগঠনও সুসংগঠিত ও সক্রিয়।

 

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশের আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে স্কাউট আন্দোলনকে কাপাসিয়ার প্রতিটি নবীন প্রাণে সঞ্চারিত করার লক্ষ্যে স্কাউট ক্যাম্প, স্কাউট সমাবেশ, ট্রেনিং কোর্সে নিজে উপস্থিত থেকে সকলকে উদ্বুদ্ধ করতে প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছেন। কাপাসিয়ার ১৭৯ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিটিতে তার প্রেরণায় কাব স্কাউট দল গঠিত হয়েছে। মাধ্যমিক পর্যায়ে ৭৩ টি স্কুলেও স্কাউট দল সক্রিয়। ৬৫ টি মাদ্রাসা ও স্কাউটিং এর মতো মহৎ আন্দোলনে যুক্ত। কাপাসিয়া ২০২২ সাল থেকে শতভাগ স্কাউট উপজেলা।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্কে মা ও শিশু যেনো নির্বিঘ্নে নির্দিষ্ট স্থান থেকে সরকারের দেয়া সর্বোত্তম স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণ করতে পারেন সেই লক্ষ্যে তিনি "মা ও শিশু স্বাস্থ্য কর্নার" স্থাপন করেছেন। একই সঙ্গে কাপাসিয়া উপজেলায় ডিজিটাল স্বাস্থ্যসেবা নেটওয়াক তৈরি করে এই নেটওয়ার্কের আওতায় সকল মা ও শিশুকে অন্তর্ভুক্ত করে "সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন মা ও শিশু স্বাস্থ্য কার্ড" চালু করেছেন। ২০১৭ সাল থেকে চলমান এই কর্মসূচির ফলে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ২২৫০৫ জন গর্ভবতী মায়ের বিনামূল্যে নিরাপদ প্রসব এবং ২২ হাজারের বেশি শিশু বিনামূল্যে নিরাপদ স্বাস্থ্য সেবা পেয়েছে। কাপাসিয়া উপজেলায় পরিচালিত কার্যক্রম "মাতৃমৃত্যু মুক্ত কাপাসিয়া মডেল" নামে ইতিমধ্যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছে।

 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক "মাতৃমৃত্যু মুক্ত কাপাসিয়া মডেল" উদ্ভাবনী উদ্যোগটি ১০০ উপজেলায় বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ২০২১ সালের আগস্ট মাসে জাতিসংঘের UNFPA এর সহযোগী সংগঠন পার্টনার্স ইন পপুলেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (PPD) "মাতৃমৃত্যু মুক্ত কাপাসিয়া মডেল" কে বিশ্বের অন্যতম বেস্ট প্র্যাকটিস বা 'উত্তম চর্চা' হিসাবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রদান করে। যা তাদের ওয়েব সাইটে বর্তমানে দৃশ্যমান আছে। [http://www.partners-popdev.org/publication/) এই উদ্ভাবনী উদ্যোগটি নাগরিক সেবা সহজীকরণে অসামান্য অবদান রাখায় জাতীয় পর্যায়ে জনপ্রশাসন পদক ২০২০ অর্জন করে। এই উদ্ভাবনী উদ্যোগ কাপাসিয়া উপজেলায় পাইলটিং এর পর থেকে মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ অধিকতর সহজ ও

 

জবাবদিহিতামূলক হয়েছে।

 

কাপাসিয়াতে রক্তের অভাবে কারো যেনো মৃত্যু না হয় সে লক্ষ্যে তিনি ছাত্রলীগের কর্মীদের নিয়ে গড়ে তুলেছেন স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান রক্তদান সেবা সংঘ। এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের পাশাপাশি বিভিন্ন পর্যায়ের জনগণ। এই সংঘে ১৮ শ সক্রিয় স্বেচ্ছায় রক্তদাতা সদস্যের মাধ্যমে যেকোনো প্রয়োজনে রক্ত প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) এর তত্ত্বাবধানে কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বিগত ৪ বছর ধারে বাংলাদেশের ৪৯৩ টি

 

উপজেলার মধ্যে মানসম্মত সেবা নিশ্চিত করায় প্রথম শ্রেষ্ঠ ১০ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তালিকায় অবস্থান করছে।

 

একই সঙ্গে স্বাস্থ্য সেবায় অনন্য অবদানের জন্য পর পর ২ বছর (২০১৯-২০) স্বাস্থ্য মন্ত্রীর সম্মাননা পদকে ভূষিত হয়।

 

কিশোর-কিশোরীদের পুষ্টি, প্রজনন ও স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ে তার প্রত্যক্ষ উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম চলমান। এ ছাড়াও এ সমস্ত কার্যক্রমে তিনি নিজে উপস্থিত থেকে কিশোর কিশোরীদের সাথে সরাসরি আলোচনা করে থাকেন।

এ ছাড়াও তিনি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের মাধ্যমে শিশু ও তরুণদের বইপড়া, পাঠচক্র এবং ভালো কাজে অংশ নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে থাকেন। বর্তমানে ১০০ শত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসায় বইপড়া কর্মসূচি চলমান রয়েছে। ২০২৩ সালে এই কর্মসূচির অধীনে ২১৫০০ ছাত্র/ছাত্রী অংশগ্রহণ করেন।

 

তিনি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের মাধ্যমে শিশু ও তরুণদের বইপড়া, পাঠচক্র এবং ভালো কাজে অংশ নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে থাকেন। তিনি তাজউদ্দীন আহমদ এন্ড সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন মেমোরিয়াল ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন, কাপাসিয়া উপজেলা ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি, শান্তি ক্যান্সার ফাউন্ডেশনের প্রধান উপদেষ্টা। তিনি রেইনবো ফিলা সোসাইটির সদস্য।

 

২০১২ সালে, ১৯৭ গাজীপুর-৪ আসন শূন্য হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত আগ্রহে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সিমিন হোসেন (রিমি) উপনির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ৯ম জাতীয় সংসদের অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসাবে দ্বিতীয় বার জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১০ম জাতীয় সংসদে তিনি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতির দ্বায়িত্ব পালন করেন। একই সঙ্গে তিনি তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিরও সদস্য হিসাবে কাজ করেন।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসাবে তৃতীয় বারের মত জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। একাদশ সংসদে তিনি সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং তিনি তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটিরও সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসাবে চতুর্থ বারের মত জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমান দ্বাদশ সংসদে তিনি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।

 

তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উনিশ ও বিশতম জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে পরপর দুইবার কেন্দ্রিয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ছিলেন এবং ২২ তম সম্মেলনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামের মেম্বার নির্বাচিত হয়েছেন।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) তার লেখা, সম্পাদনা এবং অনুবাদসহ ১১ টি বই প্রকাশ করেছেন। তিনি ১৯৮৭ সাল থেকে পত্র পত্রিকায় বিভিন্ন বিষয়ে লিখতে শুরু করেন।

 

সিমিন হোসেন (রিমি) দুই পুত্র সন্তানের জননী। বইপড়া, লেখালেখি, গান শোনা, বাগান করা তার শখ। অসুস্থ মানুষের পাশে বসে সময় দেয়া, তাদের সাথে গল্প করা, সর্বপরি সামাজিক উন্নয়ন ও সমাজসেবামূলক কাজ করা তার জীবনের ব্রত।